Meta Tag: --------------------- 24 Hours Bd News kushtia 24 Hours Bd News kushtia

Monday, March 4, 2019

I am not worthy of Nobel Peace Prize: Imran


Pakistan prime minister Imran Khan, addressing calls by his countrymen on social media and in his government to award him a Nobel Peace Prize for "de-escalating" tensions with India, on Monday said that he is not worthy of the honour.

"I am not worthy of the Nobel Peace Prize. The person worthy of this would be the one who solves the Kashmir dispute according to the wishes of the Kashmiri people and paves the way for peace and human development in the subcontinent," he tweeted.
Supporters and officials of Khan's administration started lobbying for a Nobel Peace Prize for him following his announcement to release Indian Air Force (IAF) officer wing commander Abhinandan who was captured by Pakistan on 27 February after his MiG-21 crashed inside Pakistani territory. He was released on 1 March.
Soon after the Indian pilot was handed over to the Indian authorities, the hashtag "#NobelPeacePrizeForImranKhan" started trending in Pakistan on Twitter. Until Sunday, over 300,000 people had signed online petitions seeking the Nobel for Khan.
A resolution was also submitted in the country's National Assembly Secretariat last week for the same. The motion stated that Khan played a "sagacious role in reducing tension between Pakistan and India which was created due to warmongering attitude of the Indian leadership".
Meanwhile, the Pakistan Peoples Party, which had earlier questioned the timing of the release of the Indian pilot, expressed its sorrow over the ongoing campaign for the award.

সিঙ্গাপুরে কাদেরের চিকিৎসা শুরু



আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়েছে। সেখানে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা শুরু হয়েছে।
ইউএনবির খবরে বলা হয়, ওবায়দুল কাদেরকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্স সোমবার বাংলাদেশ সময় রাত ৮টার দিকে সিঙ্গাপুরে পৌঁছায়। অ্যাম্বুলেন্সটি সিঙ্গাপুরের সেলেটার বিমানবন্দরে অবতরণ করে বলে জানান কাদেরের ব্যক্তিগত সচিব গৌতম চন্দ্র। তিনি আরও জানান, বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ সময় ৮টা ৫০ মিনিটে মন্ত্রীকে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানে তাৎক্ষণিকভাবে তাঁর চিকিৎসা শুরু হয়।
আজ সোমবার বিকেল ৪টা ১২ মিনিটের দিকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে যাত্রা করে। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) থেকে পৌনে চারটার দিকে ওবায়দুল কাদেরকে বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছায়।
এর আগে বেলা আড়াইটার দিকে সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদেরের শারীরিক অবস্থার বিষয়ে জানান বিএসএমএমইউর উপাচার্য কনক কান্তি বড়ুয়া। বিএসএমএমইউর মিলটন হলে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘ভারতের নামকরা হৃদ্‌রোগ বিশেষজ্ঞ দেবী শেঠি ওবায়দুল কাদেরকে দেখেছেন। সর্বশেষ অবস্থা পর্যবেক্ষণ করার পর তিনি মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে কথা বলেছেন। দেবী শেঠি বলেছেন, আপনারা যে চিকিৎসা দিয়েছেন, চমৎকার চিকিৎসা হয়েছে। ইউরোপ-আমেরিকা হলেও একই চিকিৎসা হতো। এই রোগে এর বেশি কিছু করা সম্ভব না। ওনার অবস্থা কালকের চেয়ে মোটামুটি ভালো। তবে তিনি এখনো শঙ্কামুক্ত নন। কালকের চেয়ে অবস্থা ভালো হওয়ার কারণে তাঁকে আজ শিফট করা যেতে পারে। কারণ, এর চেয়ে অবস্থা খারাপ হলে তখন আর শিফট করা যাবে না।’
কনক কান্তি বড়ুয়া বলেন, তাঁর এখনো ঝুঁকি আছে। তবে এ অবস্থায় চিকিৎসকেরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন-তাঁকে শিফট করা যাবে।
সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদেরের শারীরিক অবস্থার বিষয়ে সৈয়দ আলী আহসান (কার্ডিওলজি বিভাগের চেয়ারম্যান) বলেন, আজ সকাল নয়টার পর থেকে তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল। প্রেশার ১১০ থেকে ৭০ হচ্ছে। মাঝেমধ্যে ১২০-১৩০ হচ্ছে। ইলেকট্রোলাইট ইমব্যালান্সের যে বিষয়টি ছিল, সেটাও এখন নরমাল। তাঁর হাই ব্লাড সুগার ছিল, সেটাও নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
ওবায়দুল কাদেরের শারীরিক জটিলতার বিষয়ে ও তিনি ঝুঁকিমুক্ত কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে কনক কান্তি বড়ুয়া বলেন, তাঁর ডায়াবেটিক অনিয়মিত পরীক্ষা করা হতো। আগেও হার্ট অ্যাটাক করেছিল। এরপর ঠিকভাবে শরীর চেকআপ করা হয়নি। তাঁর রক্তে ইনফেকশনের ব্যাপার আছে। সেটাও বেড়ে গেছে। তাঁকে শিফট করার এখনই ভালো সময়।
গতকাল রোববার ভোরে হঠাৎ শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দেয় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের। এরপর তাঁকে বিএসএমএমইউতে নিয়ে যাওয়া হয়। এনজিওগ্রাম করার পর তাঁর হার্টে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে।

বিজেপিকে ঘিরে নানা প্রশ্ন


ভারতের শাসক দলে কি সমন্বয়ের অভাব ঘটল? বিজেপির বিভিন্ন নেতার মন্তব্যের রকমফেরের দরুন প্রশ্নটি বড় হয়ে উঠেছে। ভোটের মুখে এই প্রশ্ন ঘিরে ক্রমেই বড় হয়ে উঠছে শাসক ও বিরোধী দলের রাজনৈতিক তৎপরতা।
মতান্তর পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের বালাকোটে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের সাফল্য ঘিরে। ১৪ ফেব্রুয়ারি ঘটা পুলওয়ামা-কাণ্ডের বদলা নিতে ২৬ ফেব্রুয়ারি ভারতীয় বিমানবাহিনী বালাকোটে হানা দেয়। ভোররাতের সেই হামলার পর ভারত দাবি করে, সন্ত্রাসবাদী সংগঠন জইশ-ই-মুহাম্মদের ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সন্ত্রাসীদের প্রভূত ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতির পরিমাণ কী, হতাহতের সংখ্যাই-বা কত, সরকারিভাবে তা বলা হয়নি। কিন্তু ‘সরকারি সূত্র’ অথবা ‘সেনাবাহিনী সূত্র’ উদ্ধৃত করে খবর প্রচারিত হয়, জঙ্গি, ফিদায়েঁ, প্রশিক্ষকসহ তিন থেকে সাড়ে তিন শ জনের মৃত্যু হয়েছে। ধুলোয় মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে জঙ্গি শিবির। নিহত হয়েছেন পাকিস্তানে আশ্রিত জঙ্গিনেতা মাসুদ আজহারের ভাই। কিন্তু অভিযানের এত দিন কেটে গেলেও সরকারিভাবে আজও বলা হয়নি ঠিক কতজনের মৃত্যু হয়েছে। কতগুলো জঙ্গি শিবির ধ্বংস করা হয়েছে।
আর এই ধোঁয়াশাকে ঘিরে যেমন শুরু হয়েছে সরকার ও বিরোধীদের রাজনৈতিক তরজা, তেমনই উঠে গেছে শাসক দল বিজেপির মধ্যে সমন্বয়হীনতার প্রশ্ন।

গত রোববার বিজেপি সভাপতি এবং বিজেপির এক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দুই প্রদেশে দুই ধরনের মন্তব্য করেন। সভাপতি অমিত শাহ গুজরাটের আহমেদাবাদে এক জনসভায় বলেন, ‘উরি হামলার পর আমাদের সেনারা পাকিস্তানে গিয়ে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক হেনেছিল। পুলওয়ামা-কাণ্ডের পর সবাই ভেবেছিল, আর কোনো প্রত্যাঘাত হবে না। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বিমান হানা হলো এবং আড়াই শতাধিক জঙ্গির মৃত্যুর ঘটল।’ অমিত শাহ এক কদম এগিয়ে এ কথাও বলেন, আমেরিকা ও ইসরায়েলের পর ভারতই তৃতীয় দেশ, যারা এভাবে প্রতিশোধ নিল।
অমিত শাহর এই দাবির কিছু আগে বিজেপির কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া কলকাতায় সংবাদমাধ্যমকে একহাত নিয়ে বলেন, ‘মিডিয়া অযথা জল্পনার খেলায় নেমেছে। প্রধানমন্ত্রী কিছু বলেননি, সরকারের পক্ষ থেকেও কিছু বলা হয়নি, সভাপতি অমিত শাহও ক্ষয়ক্ষতির সংখ্যা জানাননি। অথচ মিডিয়া অসমর্থিত খবর প্রচার করছে।’ তিনি বলেন, ‘ক্ষয়ক্ষতির লক্ষ্য নিয়ে ভারতীয় বিমানসেনারা প্রত্যাঘাত করেনি। করেছে এই বার্তা দিতে যে আমাদের ক্ষমতা কতখানি। চাইলে আমরা কী করতে পারি।’
দলীয় সভাপতি ও সরকারের মন্ত্রীর মন্তব্যের এই অসামঞ্জস্যতা নিয়ে বিরোধী মহল যখন সরব, ​তখনই এল ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল বীরেন্দ্র সিং ধানোয়ার মন্তব্য। গতকাল সোমবার রাজধানী দিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বালাকোট অভিযানে নিহত জঙ্গির সংখ্যা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘মৃতদেহ গুনে দেখা আমাদের কাজ নয়। আমরা দেখি নির্দিষ্ট লক্ষ্যে আঘাত হানতে পেরেছি কি না। সেই দিক থেকে আমাদের এই অভিযান সফল। লক্ষ্যে আঘাত হেনেছি। সেই হানায় কতজনের মৃত্যু হয়েছে, কতজন আহত, ক্ষতির পরিমাণ কতটা, সরকার সেই তথ্য দিতে পারবে।’ ধানোয়ার এই মন্তব্যের দিন কয়েক আগে বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে অবশ্য বলা হয়েছিল, ক্ষয়ক্ষতির যাবতীয় প্রমাণ সরকারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। কখন, কীভাবে, কতটা তা প্রকাশ করা হবে, তা সরকারই ঠিক করবে।
একদিকে সরকার, শাসক দল ও বিমানসেনার বক্তব্যের এই অসামঞ্জস্যতা, অন্যদিকে পশ্চিমা মিডিয়ার অন্য ধরনের দাবির দরুন বালাকোট অভিযানের সাফল্য ঘিরে নানাবিধ প্রশ্ন উঠে গেছে। বিরোধীদের মধ্য থেকে প্রমাণ দেওয়ার দাবি যেমন উঠেছে, তেমনই অভিযোগ করা হচ্ছে, ভোটের স্বার্থে শাসক দল দেশের সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করছে। রাজনৈতিক তরজা চলছে নিত্য। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, আজ রাফাল যুদ্ধবিমান হাতে থাকলে পাকিস্তানের একটা বিমানও ফিরে যেতে পারত না। জবাবে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছেন, ‘সে জন্য প্রধানমন্ত্রী আপনিই দায়ী। ৩০ হাজার কোটি রুপি অনিল আম্বানিকে দিতে গিয়ে আপনিই রাফাল নিতে দেরি করেছেন। আপনার জন্যই অভিনন্দনদের জীবনের ঝুঁকি নিতে হচ্ছে।’

জইশপ্রধান মাসুদ আজহার সেনা হাসপাতাল থেকে নিজস্ব ক্যাম্পে

পাকিস্তানের বালাকোটে ভারতের সেনাবাহিনীর অভিযানে জইশ-ই-মুহাম্মদের প্রধান মাসুদ আজহারের মৃত্যু হয়েছে— এমন জল্পনা-কল্পনার মধ্যে জানা গেল, তাঁকে পাকিস্তানি সেনা হাসপাতাল থেকে জইশের নিজস্ব শিবিরে সরানো হয়েছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এমনটাই দাবি করা হয়েছে।
গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতের এই সংবাদমাধ্যমটি জানায়, গতকাল রোববার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা নাগাদ রাওয়ালপিন্ডির সেনা হাসপাতাল থেকে মাসুদ আজহারকে সরিয়ে বাহাওয়ালপুরে গোথ ঘানির জইশ ক্যাম্পে নেওয়া হয়েছে। মাসুদ আজহার মূত্রাশয়ের জটিলতায় ভুগছেন এবং কয়েক মাস ধরে রাওয়ালপিন্ডি সেনা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।
টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, মাসুদ আজহারকে সরিয়ে নেওয়ার পর জইশ-ই-মুহাম্মদ বিবৃতি দিয়েছে। সেই বিবৃতিতে অভিযোগ তোলা হয়েছে, পাকিস্তান সরকার ভারত ও আন্তর্জাতিক চাপের মুখে নতি স্বীকার করছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মাসুদ আজহার বেঁচে আছেন এবং ভালো আছেন। বিবৃতিতে বালাকোটের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ভারতীয় হামলার কথা স্বীকার করলেও হতাহতের কথা অস্বীকার করেছে।

ইমরান খানের সরকার সাবেক সেনাশাসক পারভেজ মোশাররফের পদাঙ্ক অনুসরণ করছে বলে বিবৃতিতে অভিযোগ করে জইশ। বিবৃতিতে বলেছে, ৯/১১-র পর মার্কিন চাপের মুখে সন্ত্রাসবাদবিরোধী অভিযানের নামে অনেকের ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন মোশাররফ। চাপের মুখে এখন সেই কাজই করছে ইমরানের সরকার। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রথমে তারা ভারতীয় পাইলটকে ছেড়ে দিল। এখন ওরা আমাদের শিবিরে হানা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ওরা শত্রুর (ভারত) প্রতি নরম, অথচ নিজেদের লোকের (জইশ) প্রতি কঠোর মনোভাব দেখাচ্ছে।’
গত সপ্তাহে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি সিএনএনকে নিশ্চিত করেন যে আজহার পাকিস্তানেই আছেন, তবে অসুস্থ।

১৫ মার্চ ঢাকায় হাফ ম্যারাথন

সারা বিশ্বের বড় বড় সব শহরের পর্যটনকে প্রতিনিধিত্ব করে সে শহরের ম্যারাথন। সেই ম্যারাথনকে উপলক্ষ করে শহরগুলোতে বেড়াতে আসেন পর্যটক। আর সেই শহরও উঠে আসে নতুন উচ্চতায়। সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে ১৫ মার্চ শুক্রবার ঢাকায় দ্বিতীয়বারের মতো আয়োজিত হতে যাচ্ছে ঢাকা হাফ ম্যারাথন ও মিনি ম্যারাথন ২০১৯।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানানো হয়। বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন ও ঢাকা রান লর্ডস এই হাফ ম্যারাথনের আয়োজক।
নিডো-নেসলে বাংলাদেশ, অ্যাপেক্স ফুটওয়ার লিমিটেড, গ্লোরিয়া জিনস কফি, সাফোলা ও পোলার আইসক্রিমের সহায়তায় এবং প্রথম আলোর সার্বিক সহযোগিতায় ১৫ মার্চ ভোর ছয়টায় ঢাকার হাতিরঝিলে শুরু হবে এই ম্যারাথন। ২১.১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের হাফ ম্যারাথনে ৪৫০ জন এবং ৭.৫ কিলোমিটারের মিনি ম্যারাথনে প্রায় ৮০০ জন দৌড়বিদ অংশ নিবে বলে আশা করা হচ্ছে। এদের মধ্যে ১৬টি দেশের ৩০ জন বিদেশিও রয়েছেন। হাতিরঝিল পুলিশ প্লাজার সামনে দৌড়বিদরা তাঁদের দৌড় শেষ করবেন। এ বিষয়ে আরও তথ্য জানা যাবে www.dhakahalfmarathon.com এই ঠিকানায়।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান আকতারুজ্জামান কবির, ঢাকা হাফ ম্যারাথনের পরিচালক আফনান আহমেদ প্রমুখ।